জাগোকন্ঠ 24 July 2022 , 9:21 am
মাদারীপুর প্রতিনিধি:
মাদারীপুরের শিবচর থানাধীন কুতুবপুর ইউনিয়নে এঘটনা ঘটে বলে জানা জায়, গত (২০জুলাই)২০২২ দুপুর তিনটা নাগাত কুতুবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নিচে আশ্রায় কেন্দ্রের ভিতরে মাদক জাতীয় গাঁজা ও ইয়াবা ট্যাবলেট সেবন করে আসছিলো এবং প্রায় সময়ই ওই স্থানে মাদক সেবন করে বলে জানা যায়। বতু মোল্লার ছেলে নাঈম মোল্লা,নূরইসলাম মোল্লার ছেলে তনাই মোল্লা, মন্নান আকনের ছেলে রোমান আকন এরা সম্মিলিত ভাবে মাদক সেবন করতে বসলে নাম বলতে অনিচ্ছুক মোড়ল বাড়ির কয়েক জন দেখে বাধা দিলে তাদের উপর চড়া হয় নাঈম ও রোমান। তারা বলে আমরা সব জায় গায় বসে গাঁজা খেতে পারি এগুলো কোন মাদকনা এগুলো ঔষদ আমাদের খেলে ঘুম ভালো হয়, আর ঘুম বেশি হলে এই দেখ লাল ট্যাবলেট খেলে ঘুম চলে জায় নিমিশেই। পরে মোড়ল বাড়ির মুরব্বিদের জানালে সেখানে লোক পাঠায় টের পেয়ে কৌশলে পালিয়ে জায় মাদক সেভিরা। পরে বিকালে বিল্লাল মোড়ল এবং দুদুমিয়া মোড়ল পদ্মাসেতু রেললাইলে কাজে জাওয়ার সময় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোটা নিয়ে অতর্কিত হামলা এবং মারধর করেন তাদের।
খবর পেয়ে কুতুব ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান মাদবর লোক পাঠিয়ে ঘটনা যাতে কেউ বড় নাকরে এবং তাদের দুপক্ষকেই চেয়ারম্যানের নিকট জেতে বলা হয়।
সূত্রে জানা যায়, খলিল মোড়ল একজন সমাজ সেবক ও গণ্যমান্য ব্যাক্তি। খলিল মোড়লের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মারা হইছে ঘটনা সত্যি তবে এটা জাতে আর বড় নাহয় চেয়ারম্যান সাহেব লোক পাঠিয়ে জানিছে’ এবং তার নিকট দুপক্ষকে যেতে বলছেন, আমি চেয়ারম্যানের আশ্বাস পেয়ে নূহু মোড়লকে সঙ্গে নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে যাওয়ার পথে মোল্লা বাড়ির ও আকন বাড়ির কাছে যেতেই নূরইসলাম মোল্লা রিপন ঢালী হুকুম দেয় এবং ধর ধর দৌড়ে আসে নাঈম।
‘নাঈম বলে চেয়ারম্যানের কাছে যাস চেয়ারম্যান কি করবো আগে তোদের খুন করবো তার পর চেয়ারম্যানের কাছে যাবো।’ যেই কথা সেই কাজ নাঈম কমর থেকে একটি ছুরি বের করলে আমি ভ্যানগাড়ি চালককে বলি তাড়াতাড়ি চালাও, তাড়াতাড়ি চলে আসি, কিন্তু ছুরি ছুড়ে মাড়ে আমার পিঠে এবং নূহু মোড়লকে বেধড়ক মারধর করে তারা।
কুতুবপুর ইউনিয়নের অনেকেই নাঈম ও রোমানকে মাদকের সম্রাট বলে চিনে।
এবিষয়ে জানতে রিপন ঢালীকে ফোনে দিয়েও পাওয়া জায়নি।